Tuesday, 19 September 2017

কিশমিশের উপকারিতা !

কিশমিশের উপকারিতা !

''আগেই বলে রাখি,ছোট পোস্ট দেখে কেউ অবহেলা
করবেন না , মনযোগ দিয়ে পরুন,,
১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।
২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর
করে।
৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।
৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।
৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডে ন্ট শরীরে
টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।
৭। এর ফিটোনারিয়েন্টেএবং অ্যান্টিঅক্সিডে
ন্ট
চোখের জন্য খুবই উপকারী।
৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড়
মজবুত করে।
৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।
১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা
করে।
১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে....

Monday, 18 September 2017

রসুনের ৩৪ টি এবং কাঁচা পিঁয়াজের ৮ সহ মোট ৪২টি অসাধারন গুনাগুন, যা আপনি জানলে অবাক হয়ে যাবেন!

পাইলস বা হেমোরয়েড খুব পরিচিত একটি রোগ। প্রায় ঘরে এই রোগ হতে দেখা দেয়। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫% মানুষ এই রোগে ভুগে থাকেন।বিশেষত ৪৫ থেকে ৬৫ বয়সী মানুষেরা এই রোগে বেশি ভুগে থাকেন। বর্তমান সময়ে সব বয়সী মানুষের এই রোগ হতে দেখা দেয়। মলদ্বারে যন্ত্রণা, রক্ত পড়া, মলদ্বার ফুলে যাওয়া, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি পাইলসের সাধারণ সমস্যা।
পারিবারিক ইতিহাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, কম ফাইবারযুক্ত খাবার, স্থূলতা, শারীরিক কার্যকলাপ, গর্ভাবস্থায়, এবং দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে অথবা বসে থাকা ইত্যাদি কারণে পাইলস দেখা দেয়।
সাধারণত ওষুধ, অপারেশন পাইলসের চিকিৎসা হয়ে থাকে। এর সাথে কিছু ঘরোয়া উপায় এই সমস্যা সমাধান করা যায়।
১। বরফ ঘরোয়া উপায়ে পাইলস নিরাময় করার অন্যতম উপায় হল বরফ। এটি রক্তনালী রক্ত চলাচল সচল রাখে এবং ব্যথা দূর করে দেয়। একটি কাপড়ে কয়েক টুকরো বরফ পেঁচিয়ে ব্যথার স্থানে ১০ মিনিট রাখুন। এটি দিনে কয়েকবার করুন।
২। অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার একটি তুলোর বলে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার লাগিয়ে ব্যথার স্থানে লাগান। শুরুতে এটি জ্বালাপোড়া সৃষ্টি করবে, কিছুক্ষণ পর এই জ্বালাপোড়া কমে যাবে।

এটি দিনে কয়েকবার করুন। অভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডের জন্য এক চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে নিন। এটি দিনে দুইবার পান করুন। এরসাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিতে পারেন।
৩। অ্যালোভেরা বাহ্যিক হেমোরয়েডের জন্য অ্যালোভেরা জেল আক্রান্ত স্থানে ম্যাসাজ করে লাগান। এটি জ্বালাপোড়া দূর করে ব্যথা কমিয়ে দেবে।
আভ্যন্তরীণ হেমোরয়েডের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা পাতার কাঁটার অংশ কেটে জেল অংশটুকু একটি প্ল্যাস্টিকের প্যাকেটে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। এবার এই ঠান্ডা অ্যালোভেরা জেলের টুকরো ক্ষত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এটি জ্বালাপোড়া, ব্যথা, চুলকানি দূর করে দেবে।
৪। অলিভ অয়েল প্রতিদিন এক চা চামচ অলিভ অয়েল খান। এটি দেহের প্রদাহ হ্রাস করে এবং মোনোস্যাচুরেটেড চর্বি উন্নত করে থাকে। এছাড়া কিছু বরই পাতা গুঁড়ো করে অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে নিন। এটি আক্রান্ত স্থানে ম্যাসাজ করে লাগান। এটি ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে।
৫। আদা এবং লেবুর রস ডিহাইড্রেশন হেমোরয়েডের অন্যতম আরেকটি কারণ। আদাকুচি, লেবু এবং মধু মিশ্রিত জুস দিনে দুইবার পান করুন। এটি নিয়মিত পান করুন। এটি শরীর হাইড্রেটেড করে পাইলস দূর করে দেয়। এছাড়া দিনে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।